মাদারীপুর প্রতিনিধি:
মাদারীপুর সদর উপজলোর ঘটমাঝি ইউনয়িনরে ঝকিরহাটি গ্রামরে বাসন্দিা ঢাকা শক্ষিা র্বোডরে সাবকে কন্ট্রোলার অধ্যাপক সয়ৈদ সাদকি জাহদিুল ইসলাম-এর বাড়তিে র্দুর্ধষ ডাকাতি সংগঠতি হওয়ার ৬ মাসরে বশেি সময় অতবিাহতি হলওে লুণ্ঠতি ৪১ ভরি র্স্বণালঙ্কার উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। ইতমিধ্যইে ৬ ডাকাত গ্রপ্তোর হয়ছেে এবং এর মধ্যে ২ জন আদালতে স্বীকারোক্তমিূলক জবানবন্দী দিয়েছে।
এই ঘটনায় লুণ্ঠতি র্স্বণালঙ্কার ও টাকা উদ্ধার দাবী করে ক্ষতগ্রিস্ত অধ্যাপক আবদেন করছেনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ পুলশিরে র্উধ্বতন র্কমর্কতাদরে কাছে।
মামলা ও অভযিোগ সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালরে ২৭ জুন তারখিে অধ্যাপক সয়ৈদ সাদকি জাহদিুল ইসলামরে বাড়রি কয়োরটকোর দম্পত্তি কুদ্দুস বপোরী ও চম্পা আক্তার দুজনরে সাথে যোগসাজশে ওই গ্রামরে প্রতবিশেী তরকিুল দর্জি, মনরি হোসনে মোড়ল, আজজিুল শখে, রবউিল সরদার ও সোহলে হাওলাদার ডাকাতরি পরকিল্পনা করে। মাদারীপুর সদর মডলে থানায় অজ্ঞাত ডাকাতদরে নামে একটি অভযিোগ দায়রে করা হলে পুলশি বভিন্নিভাবে তদন্ত করে ঘটনার সাথে জড়তিদরে গ্রপ্তোর করে আদালতে প্ররেণ করে। এর মধ্যে কয়োরটকোর কুদ্দুস ও চম্পা আক্তার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করে। তাদরে দয়ো স্বীকারোক্তরি ভত্তিতিে অপর ৫ আসামীকে গ্রপ্তোর করে পুলশি। আটক ৫ আসামীদরে কয়কেজন উচ্চ আদালত থকেে জামনি নয়িে ইতমিধ্যইে দশেত্যাগ করছেে ও পলাতক রয়েছে।
ঢাকা শক্ষিা র্বোডরে সাবকে কন্ট্রোলার অধ্যাপক সয়ৈদ সাদকি জাহদিুল ইসলাম বলনে, আমি ইতিপূর্বে মাদারীপুর সরকারি কলজে এবং সরকারি বএিল কলজেে অধ্যক্ষ হসিবেে দায়ত্বি পালন করেছে। দশেরে একজন সাধারণ নাগরকি হসিবেে আমার বাড়তিে ডাকাতরি ঘটনায় জড়তিদরে গ্রপ্তোর করার পর আদালতে স্বীকারোক্তমিূলক জবানবন্দীও দিয়েছে। তবে আমার পরবিাররে ৩ সন্তানরে স্ত্রীদরে গহনাসহ সব মলিয়িে ৪১ ভরি র্স্বণালঙ্কার পুলশি এখনও উদ্ধার করতে পারেনি। আমি মামলাটি অধকিতর তদন্তরে জন্য পবিআিই’র কাছে হস্তান্তররে আবদেন করলওে পুলশি সুপার কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করনে নি। পুলশি র্সবাত্মক চষ্টো করলইে লুণ্ঠতি র্স্বণালঙ্কার উদ্ধার করা সম্ভব।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মাদারীপুররে পুলশি সুপার মোঃ মাসুদ আলম বলনে, থানায় অভযিোগ দায়রে করার পর পুলশিী তদন্তে ডাকাতরি সাথে সংশ্লষ্টিদরে গ্রপ্তোর করা সম্ভব হয়েছে। তবে ডাকাতি হওয়া র্স্বণালঙ্কার উদ্ধার করা যায়নি এটি সঠকি। মাদারীপুর সদর থানা ও জলো পুলশিরে পক্ষ থকেে র্সবাত্মক চষ্টো করা হয়েছে। কন্তিু আমরা ওই ডাকাতি হওয়া মালামালরে কোনো হদসি পাইনি, তবে চষ্টো অব্যাহত আছে। আমাদরে পুলশিরে অন্য র্অগানাইজশেনরে মাধ্যমওে তদন্তে যদি র্স্বণালঙ্কার উদ্ধার করা সম্ভব হয়, সইে চষ্টোও করছি।